অছিয়তনামা দলিলের নমুনা যেনে নিন
অছিয়তনামা দলিলের নমুনা নিয়ে আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো।এক জন ব্যাক্তি চাইলে যে কাউকে সম্পত্তি অছিয়ত নামা করে দিতে পারে।অছিয়তনামা দলিলের নমুনা নিচে দেওয়া হল।
যিনি অছিয়ত নামা দলিল করে দিবেন উনার মৃত্যুর পর অছিয়ত গ্রহিতা জমরি মালিক হতে পারবে এবং জায় গা জমি বেচা বিত্রু করতে পারবে।অছিয়তনামা দলিলের নমুনা দেখে দলিল সর্ম্পকে ধারনা নিন।
পোস্টসূচীপত্র:অছিয়তনামা দলিলের নমুনা যেনে নিন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
অছিয়তনামা দলিলের নমুনা
অছিয়তকৃত জমি ২৬ শতাংশমৌজা- ২৫নং সোহাদিয়া
উপজেলা- শ্রীপুর, জেলা-গাজীপুর।
১।দলিল গ্রহিতা/গ্রহিত্রীর নাম, স্বাক্ষর ও ঠিকানা : (আদালত, সরকারী বা
বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ছবি প্রযোজ্য নয়):
নাম : মোঃআ: ছামাদ
পিতার
নাম : মোঃ তাইজ উদ্দিন
মাতার নাম : মোছাঃ রেনু বেগম
বয়স/জন্মতারিখ
: ০৫/০৮/১৯৮৯ইং ধর্ম -ইসলাম
পেশা : ব্যবসা জাতীয়তা বাংলাদেশী
জাতীয়
পরিচিতিনং : ৬৫৪৩৬৭৫৪৩৪৫
স্থায়ী ঠিকানা :
সাং- সোহাদিয়া, ইউনিয়ন-
বরমী, উপজেলা- শ্রীপুর, জেলা- গাজীপুর।
২।দলিল দাতা/দাত্রীর নাম, স্বাক্ষর ও ঠিকানা : (আদালত, সরকারী বা বেসরকারী
প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ছবি প্রযোজ্য নয়):
নাম :
মোছাঃ নাজমা
বেগম
স্বামীর নাম : মোঃ তাইজ উদ্দিন
পিতার নাম : মরহুম ছফির
উদ্দিন
মাতার নাম : মরহুমা আম্বিয়া খাতুন
বয়স/জন্মতারিখ :
০৮/০১/১৯৭০ইং ধর্ম-ইসলাম
পেশা : গৃহিনী জাতীয়তা বাংলাদেশী
জাতীয়
পরিচিতিনং : ৪৩৫৬৭৮৩৫৬৫৬
স্থায়ী ঠিকানা :
সাং- সোহাদিয়া, ইউনিয়ন-
বরমী, উপজেলা- শ্রীপুর, জেলা- গাজীপুর।
পরম করুনাময় আল্লাহর নাম স্মরণ করিয়া অত্র অছিয়তনামা দলিল লিখা আরম্ভ করিতেছি। যেহেতু সাবেক ঢাকা হালে গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন ২৫নং সোহাদিয়া মৌজাস্থিত নিন্ম তফসিল বর্ণিত জোত জমিতে সোহাদিয়া গ্রাম নিবাসী আ:মজিদ এর পুত্র আব্দুল জব্বার
আরো পড়ুন : দোকান ঘর ভাড়া চুক্তিপত্র দলিল
বিগত এস. এ. ৪৭নং আর. এস. ৫৬নং খতিয়ানে অন্যান্য সহশরীকানগনের সহিত তাহার নিজ নাম শুদ্ধভাবে রেকর্ডভুক্ত করাইয়া মালিক ও ভোগ দখলকার নিয়ত থাকাবস্থায় বিগত ইংরেজী ২২/০৬/১৯৯৫ তারিখে শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত ৪৫৫৬নং এক সাফ কবলা দলিল
দ্বারা ৫২.৫০ শতাংশ জমি বরমী বাজার গ্রাম নিবাসী নিপুন কুমার এর পুত্র শিমুল কুমার এর বরাবরে সাফ বিক্রয় করিয়া জমির দখল বুঝাইয়া দিলে উক্ত শিমুল কুমার খরিদ সুত্রে মালিক হইয়া ২০২নং জোত মুলে নাম খারিজ করাইয়া মালিক ও ভোগ দখলকার নিয়ত থাকাবস্থায়
বিগত ইংরেজী ২৮/০৯/১৯৯৬ তারিখে শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত ৭১১৮নং এক সাফ কবলা দলিল দ্বারা উক্ত ৫২.৫০ শতাংশ জমি পাঠানটেক গ্রাম নিবাসী মরহুম আব্বাছ উদ্দিন এর পুত্র মোঃ আফজাল ফকির এর নিকট সাফ বিক্রয় করিয়া জমির ভোগ দখল
বুঝাইয়া দিলে উক্ত আফজাল ফকির খরিদ সুত্রে মালিক হইয়া ভোগ দখলে থাকাবস্থায় বিগত ইংরেজী ১৩/০৩/২০০৪ তারিখে শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত ২২৭৪নং এক সাফ কবলা দলিল দ্বারা উক্ত ৫২.৫০ শতাংশ জমি আমি অত্র দলিল দাত্রী মোছাঃনাজমা বেগম ও আমার স্বামী মোঃ তাইজ উদ্দিন এর বরাবরে সমহারে সাফ বিক্রয় করিয়া জমির ভোগ দখল বুঝাইয়া দিলে আমি তাহাতে খরিদ সুত্রে মালিক হই।
আরো পড়ুন : সাফ কবলা দলিল কেমন যেনে নিন
ইহাছাড়া উক্ত রেকর্ডীয় মালিক আব্দুল জব্বার মৃত্যূবরণ করিলে তাহার ত্যাজ্যবিত্ত সম্পত্তিতে তাহার স্ত্রী মোছাঃ মহরন নেছা স্বামীর ওয়ারিশ স্বত্বে মালিক হইয়া ভোগ দখলে থাকাবস্থায় বিগত ইংরেজী ১৫/০১/২০০০ তারিখে শ্রীপুর
সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত ৪৮১নং এক সাফ কবলা দলিল দ্বারা ০৭ শতাংশ জমি আমি অত্র দলিল দাত্রীসহ আমার স্বামী মোঃ তাইজ উদ্দিন এর বরাবরে সমহারে সাফ বিক্রয় করিয়া জমির ভোগ দখল বুঝাইয়া দেন।
ইহাছাড়া উক্ত সোহাদিয়া গ্রাম নিবাসী হিরন বেপারীর ঔরষজাত পুত্র আব্দুল মতিন বেপারী ও বাচ্চু বেপারী বিগত ইংরেজী ৩০/১০/১৯৬২ তারিখে শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত ৫৩২৪নং এক সাফ কবলা দলিল মুলে মালিক হইয়া ভোগ দখলকার নিয়ত হন।
ইহাছাড়া উক্ত আব্দুল মতিন বেপারী বিগত ইংরেজী ২১/০৯/১৯৬০ তারিখে শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত ৬০২৪নং এক সাফ কবলা দলিল মুলে মালিক ও ভোগ দখলকার নিয়ত হন।
উপরোক্ত বর্ননা মতে উক্ত আব্দুল মতিন বেপারী ও বাচ্চু বেপারী ভিন্ন ভিন্ন তারিখে ভিন্ন ভিন্ন দলিল মুলে মালিক হইয়া বিগত আর. এস. জরীপে আর. এস. ৪নং খতিয়ানে তাহাদের নিজ নিজ নাম শুদ্ধভাবে রেকর্ডভুক্ত করাইয়া মালিক ও ভোগ দখলকার নিয়ত থাকাবস্থায়
বিগত ইংরেজী ১০/০৬/১৯৮৪ তারিখে শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত ৪৯৬৩নং এক সাফ কবলা দলিল দ্বারা ২৪.৫০ শতাংশ জমি উক্ত আব্দুল মতিন বেপারীর পুত্র বিল্লাল বেপারীর বরাবরে সাফ বিক্রয় করিয়া জমির দখল বুঝাইয়া দেন।
আরো পড়ুন : হেবা দলিল ফরমেট কিভাবে লিখতে হয় যেনে নিন
ইহাছাড়া উক্ত রেকর্ডীয় মালিক আব্দুল মতিন বেপারী ও বাচ্চু বেপারি ও বিল্লাল বেপারী বিগত ইংরেজী ০৫/১০/১৯৯৪ তারিখে শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত এক সাফ কবলা দলিল দ্বারা ৪৯ শতাংশ জমি বালিয়াপাড়া গ্রাম নিবাসী উসমান আলী এর পুত্র
সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত ৬৪১৭নং এক সাফ কবলা দলিল দ্বারা ১৭.৫০ শতাংশ জমি মো:হারুন মিয়া বরাবরে সাফ বিক্রয় করিয়া জমির ভোগ দখল বুঝাইয়া দিলে উক্ত হারুন মিয়া তাহাতে খরিদ সুত্রে মালিক হইয়া ভোগ দখলকার নিয়ত থাকাবস্থায়
বিগত ইংরেজী ০৩/১১/২০১৩ তারিখে সহকারী কমিশনার ভুমি শ্রীপুর গাজীপুরের ২৪৩/১৩-১৪নং নথি মুলে ৪৬৭নং জোতে নাম খারিজ ও জমা ভাগ করাইয়া ভোগ দখলকার নিয়ত থাকাবস্থায় বিগত ইংরেজী ২৮/০১/২০১৮ তারিখে শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত ১৩১৪নং এক সাফ কবলা দলিল দ্বারা ০৭ শতাংশ জমি আমি অত্র দলিল দাত্রী ও আমার পুত্র মোঃ জাকির এর বরাবরে সমহারে সাফ বিক্রয় করিয়া জমির দখল বুঝাইয়া দেন।
উপরোক্ত বর্ননা মতে আমি অত্র দলিল দাত্রী ভিন্ন ভিন্ন তারিখে ভিন্ন ভিন্ন দলিল মুলে মালিক হইয়া যৌথ ভাবে বিগত ইংরেজী ২৭/১১/২০০৬ তারিখে সহকারী কমিশনার ভুমি শ্রীপুর গাজীপুরের ৪৩১৯/০৫-০৬নং নথি মুলে ৩১৭নং জোতে এবং বিগত ইংরেজী ০৭/০৩/২০১৮ তারিখে সহকারী কমিশনার ভুমি
শ্রীপুর গাজীপুরের ৬০৪/১৭-১৮নং নথি মুলে ৫৬২নং জোতে নাম খারিজ ও জমা ভাগ করাইয়া এযাবৎকাল নির্বিবাদে ও নিষ্কন্টক অবস্থায় ভোগ দখলকার নিয়ত আছি।
যেহেতু তোমরা অত্র দলিল গ্রহিতা অত্র দলিল দাত্রীর গর্ভজাত পুত্র সন্তান বট। তোমরা আমাকে যথাযথ ভক্তি শ্রদ্ধা সহকারে সেবাযত্ন করিয়া আসিতেছ।মুলতঃ তুমি আমার একান্ত অনুগত ও বাধ্যগত বট।যেহেতু মানব জীবন অনিত্য কখন জানি দুনিয়ার মায়া মমতা ত্যাগ করিয়া পরপাড়ে পাড়ি জমাতে হয় তাহার কোন ইয়াত্তা নাই।
আমার জীবিতকালে আমার বিষয় সম্পত্তি আমার পরবর্তী উত্তরাধীকারীগনের মধ্যে আমার মৃত্যূর পর যাহাতে তাহাদের প্রাপ্য জমি সঠিক ভাবে পাইতে পাড়ে তৎউদ্দ্যেশে বিহিত ব্যবস্থা করিয়া যাইব বলিয়া ব্হুদিন যাবৎ মনে মনে আশা পোষণ করিয়া আসিতেছি।
অত্র দলিলে অছিয়তকৃত সম্পত্তি কোন ভাবেই আমার মোট সম্পত্তির এক তৃতিয়াংশের অধিক হইবে না। অত্র অছিয়ত আমার জীবনের সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ অছিয়ত।যাহা আমার মৃত্যূর পর অত্র অছিয়ত নামা দলিল কার্যকরী, ফলপদ ও বলবৎ বলিয়া সর্বমহলে সর্বাদালতে ও
সর্বজনের নিকট সম্পূর্ণ ভাবে চির রাইট ও চির বলবৎ রহিল ও থাকিবে। আমার জীবদ্ধ্যশায় লিখিত সম্পত্তি আমি নিজেই ভোগ করিব এবং প্রয়োজনে বেচা বিক্রি,কট-রেহান, মটগেজ করিতে পারিব। শুধু কেবল আমার মৃত্যূরপর যাহা অবশিষ্ট থাকিবে তাহাই অত্র
অছিয়তভুক্ত সম্পত্তি হিসাবে গন্য হইবে। বর্তমান ভবিষ্যত আমার পরবর্তী কোন শরীকান, ওয়ারিশান, স্ত্রী, পুত্র কন্যা কেহ যদি অত্র অছিয়তের বিরুধিতা করে তবে তাহাদের দাবী দাওয়া ওজর আপত্তি বাতিল হইয়া অত্র অছিয়তই চিররাইট ও চিরবলবৎ রহিল ও থাকিবে।
আরো পড়ুন : অপ্রত্যাহার যোগ্য আম-মোক্তার নামা দলিল
এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিষ্কে ও অন্যের বিনা প্ররোচনায় অত্র অছিয়ত নামা দলিল লিখাইয়া সহি সম্পাদন করিয়া দিলাম। ইতি বাংলা ১৪২১ সালের ১৫ চৈত্র, ইংরেজী ২৯/০৩/২০১৮ উনত্রিশ/তিন/দুই হাজার আঠার সন।
তফসিল
জেলা গাজীপুর, উপজেলা ও সাব রেজিষ্টি অফিস শ্রীপুর অধীন ২৫নং সোহাদিয়া মৌজাস্থিত এস. এ. ৪৭(সাতচল্লিশ)নং আর. এস. ৫৬(ছাপ্পান্ন)নং খতিয়ানে ৩১৭নং জোতভুক্ত এবং এস. এ. ৯৯(নিরানব্বই)নং আর. এস. ৪(চার)নং খতিয়ানে ৫৬২নং জোতভুক্ত।
এস. এ. ৪৭নং আর. এস. ৫৬নং খতিয়ানে ৩১৭নং জোতে-
১।সি. এস. ও এস. এ. ৭৬(ছিয়াত্ত্রু)নং আর. এস. ২৩২(দুইশত বত্রিশ)নং দাগে
খারিজকৃত চালা জমি ২৯.৭৫ শতাংশ, ইহার কাতে অছিয়তকৃত জমি ১৩ শতাংশ, মং তের
শতাংশ জমি মাত্র। যাহার উত্তরে- করিম. দক্ষিনে- দাতা নিজ, পুর্বে- গ্রহিতা
নিজ, পশ্চিমে- আজিজ বটে।
অত্র দলিলে কাগজ হলফসহ ০৮ ফর্দ, দাত্রী ০১ জন, গ্রহিতা ০১ জন, সাক্ষী ৩
জন।
অত্র দলিল পাঠ করিয়া ও শুনিয়া মর্ম অবগত হইলাম।
কম্পোজকারক
মোঃ শামিম মিয়া
কম্পিউটার সেন্টার শ্রীপুর এস. আর. অফিস সংলগ্ন
শ্রীপুর, গাজীপুর।
মোসাবিদাকারক
মোঃ শামিম মিয়া
সাং- কেওয়া
সনদ
নং- ৫১
শ্রীপুর এস. আর. অফিস
ইসাদী :
১।
২।
৩।
হলফ নামা
(রাষ্ট্রপতির ১৯৭২ সনের ১৪২নং আদেশ, ১৯০৮ সনের রেজিষ্ট্রেশন আইনের
ঝবপঃরড়হ ৫২অ(ম)
এবং ১৮৮২ সনের সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের ঝবপঃরড়হ ৫৩ঊ অনুসারে প্রদত্ত হলফ
নামা)
বরাবর, সাব-রেজিষ্ট্রার, শ্রীপুর, গাজীপুর
হলফকারী/হলফকারীগনের নাম, পিতার নাম, ঠিকানা ও বয়সঃ-
(১) মোছাঃ নাজমা
বেগম, জন্মতারিখ- ০৮/০১/১৯৭০ইং, স্বামী- মোঃ তাইজ উদ্দিন, সাং- সোহাদিয়া,
উপজেলা- শ্রীপুর, জেলা- গাজীপুর।
এই মর্মে ঘোষনাপূর্বক হলফনামা প্রদান
করিতেছি যে, আমি/আমরা বাংলাদেশের (বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অন্য দেশের নাগরিক
হইলে উক্ত দেশের নাম) নাগরিক।
আমি/আমরা ঘোষনা করিতেছি যে,
ক।হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ
ট্রাইব্যুনাল) আদেশ ১৯৭২(১৯৭২ সনের পি. ও নং ৮) এর অধীন ক্রোকের আওতাধীন
নহে।
খ।হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশ
পরিত্যক্ত সম্পত্তি (নিয়ন্ত্রণ, ব্যবস্থাপনা ও নিষ্পত্তি) আদেশ, ১৯৭২ (১৯৭২
সনের পি. ও নং ১৬) এর অর্থানুযায়ী পরিত্যাক্ত সম্পত্তি নহে।
গ।হস্তান্তরের
জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি আপাততঃ বলবৎ কোন আইনের অধীন সরকারে বর্তায়
নাই, বা সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হয়নাই।
ঘ।প্রস্তাবিত হস্তান্তর
আপাততঃ বলবৎ অন্য কোন আইনের কোন বিধানের সহিত সাংঘর্ষিক নহে।
ঙ।প্রস্তাবিত
হস্তান্তর বাংলাদেশ ল্যান্ড হোল্ডিং (লিমিটেড) আদেশ, ১৯৭২ (১৯৭২ সনের পি. ও
নং ৯৮) এর অনুচ্ছেদ ৫ এ অনুযায়ী বাতিলযোগ্য নহে। এবং
চ।হস্তান্তরের
জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তির বিবরণ সঠিকভাবে বর্ণিত হইয়াছে এবং উহা
অবমূল্য করা হয় নাই এবং উল্লিখিত সম্পত্তি হস্তান্তরকরণে আবেদনকারীর বৈধ
অধিকার রহিয়াছে।
আমি/আমরা আরও ঘোষনা করিতেছি যে,
আমি/আমরা দলিলে বর্ণিত সম্পত্তির
নিরঙ্কুশ মালিক। অন্য কোন পক্ষের সহিত এই সম্পত্তির বায়না চুক্তি স্বাক্ষর
হয় নাই বা অন্য কোথাও হস্তান্তর হয় নাই বা অন্য কোন পক্ষের নিকট বন্ধক রাখা
হয় নাই।
দলিলে বর্ণিত সম্পত্তিতে আমার/আমাদের বৈধ স্বত্ব ও অধিকার
বহাল আছে এবং প্রদত্ত বিবরণ আমার/আমাদের জ্ঞান ও বিশ্বাসমতে সত্য। তারিখ-
২৯/০৩/২০১৮ইং
হলফকারী/হলফকারীগনের স্বাক্ষর :
সনাক্তকারীর ঘোষনাঃ
এই মর্মে ঘোষনা
করিতেছি যে, হলফকারী/হলফকারীগন আমার পরিচিত এবং আমার সম্মুখে তিনি/তাহারা
দলিলে স্বাক্ষর প্রদান করিয়াছেন। (বা আমি তাহার বা তাহাদের বা .... নং
ক্রমিকধারী হলফকারীর নাম বকলমে লিখিয়া দিয়াছি।)
সনাক্তকারীর স্বাক্ষরঃ
লেখক এর মতামত
আমি (শামিম মোক্তার) শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্র অফিসের দলিলে লেখক,শ্রীপুর,গাজিপুর।অছিয়তনামা দলিলের নমুনা নিয়ে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।আপনারা আমার সাথে যোগাযোগ করে অছিয়তনামা দলিলের নমুনা pdf নিতে পারেন।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url